Ad Code

Ticker

6/recent/ticker-posts

মিসকল (ভাবির বোন যখন বউ), লেখাঃ Shamil Yasar , পর্বঃ ০৪

 

#গল্পঃমিসকল
#পর্বঃ৪
#লেখাঃShamil_Yasar
এই তোদের মধ্যে স্বর্ণাকে রে? আমার রাগান্বিত কন্ঠে শুনে দুজন মেয়ে ভয়ে কেঁপে উঠে আমার দিকে তাকালো। ইস ভাইয়ার শালি গুলো কেন যে এত সুন্দরী হতে গেল। আমার একমাত্র দুর্বলতাই তো এই একটাই সুন্দরী রমণী। এদের চেহারার দিকে তাকালেই তো আমার সব রাগ মুহূর্তে পানি হয়ে যায়।
- একটা মেয়ে কাঁপা কাঁপা কন্ঠে বলল আমি স্বর্ণা "কি হয়েছে"?
- ইস কন্ঠটা কি মিষ্টি তবে এখন এসব ভাবলে চলবে না ‌। একে কঠিন শাস্তি দিতে হবে। আমি চোখ মুখ শক্ত করে বললাম তুমি নিজেই বারবার আমাকে মিস কল দিয়ে জানু জানু বলে আমার মাথা খারাপ করে এখন আমার মাকে দিয়ে বকা খাওয়ালে কেন? তুমি জানো এর জন্য আমি তোমাকে কি শাস্তি দিতে পারি?
-মেয়ে দুজন দেখলাম একে অন্যের মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছে। স্বর্ণা দেখলাম বিড়বিড় করে বলছে ওই শাকচুন্নী টা আমার নাম নিয়ে এসব করছে? ওই শাকচুন্নীর চুলের মুঠি আমি ছিড়ে ফেলে দেবো।
- চুল ছিঁড়বে না অন্যকিছু ছিড়বে সেটা তোমাদের বিষয়। এখন আমার কথার উত্তর দাও।
- স্বর্ণ বলল আসলে ওটা আমি ছিলাম না মিষ্টি আমার নাম নিয়ে আপনার সঙ্গে কথা বলেছে।
- কি ওই পুচকু মেয়েটার এত বড় সাহস আমার সঙ্গে পাঙ্গা ওকে বলে দিও ওকে আমি সাইজ করে ছাড়বো। ও ভুল মানুষের সঙ্গে শত্রুতা করে ফেলেছে অভ্রনীল চৌধুরী কখনো কাউকে ছাড় দেয় না।
- স্বর্ণা তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটাকে ফিস ফিস করে কি যেন বলল মেয়েটা বাথরুমে ঢুকে পরল। স্বর্ণাকে দেখলাম আমার দিকে এগিয়ে আসছে।
স্বর্ণা আমার সামনে দাঁড়িয়ে বলল আচ্ছা আপনার কি গার্লফ্রেন্ড আছে?
হঠাৎ করে এমন প্রশ্নে আমি হকচকিয়ে গেলাম। না গার্লফ্রেন্ড কই পাবো পড়াশোনার চাপে মেয়েদের দিকে তাকাতেই পারিনি।
- পেছন থেকে একজন বলে উঠল ওমা তাই নাকি? কিন্তু আমি তো আপনার মার থেকে শুনলাম আপনি সারাদিন মেয়েদের পেছনে পেছনে ঘুরে বেড়ান। আর আপনাকে দেখলেই তো মনে হয় আপনি এক নাম্বারের লুচ্চা। মেয়ে দেখলেই তাদের সঙ্গে ঘেষাঘেষি করা আপনার স্বভাব।
- আমি রাগী চোখে পিছন ফিরতেই দেখলাম মিষ্টি মুখ বাঁকিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এবার কোথায় যাবা এখন তোমাকে খাইছি।
-আমি ওর দিকে এগোতে যাব ঠিক তখনই আম্মু ডাক শুনতে পেলাম। এটা কোন কথা মা আর ডাকার সময় পেল না। এবারের মত তোমারে ছেড়ে দিলাম নেক্সটাইম বাগে পেলে তোমার অবস্থা খারাপ করে দেবো।
- মিষ্টি ভেংচি কেটে বলল যান যান ভাগেন আপনার মত দশ-পনেরোটা ছেলে কে আমি আমার নখের ইশারায় ঘুরায়।
আমি রুম থেকে বেরিয়ে আসতেই শুনলাম। স্বর্ণা মিষ্টিকে বলতেছে শাকচুন্নি তুই আর আসার সময় পেলে না তাই না। ভাবছিলাম হ্যান্ডসাম টাকে একটু পটাবো। ওকে পটানোর জন্য কত কি প্ল্যান করছিলাম আর তুই এসে সব ভেস্তে দিলি।
- খবরদার ওর দিকে তাকাবি না বয়ফ্রেন্ড থাকতে আরেকটা ছেলের কে লাইন মারতে তোর লজ্জা করে না?
- আমাকে আবার রুমে ঢুকতে দেখে ওরা দুইজনই চুপ করে গেল। আমি স্বর্ণা সামনে গিয়ে একটা ক্যাডবেরি ওর দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বললাম সুন্দরী এটা তোমার জন্য। স্বর্ণা খুশিতে গদগদ হয়ে আমার হাত থেকে খপ্প করে ক্যাডবেরি টা নিয়ে নিল। মিষ্টি বললো আমারটা কই?
- হঠাৎ আমার মাথার মধ্যে শয়তানি বুদ্ধি খেলে গেল। আমি পকেট থেকে দুইটা কিটক্যাট বের করে বললাম তোমাকে দিতে পারি তবে আমার একটা শর্ত আছে। তোমার জন্য আমার বহুৎ বকা শুনতে হয়েছে। আমি একটা কিটক্যাটের প্যাকেট ছিঁড়তে ছিঁড়তে বললাম তাই কিটক্যাট নিতে চাইলে তোমাকে চোখ বন্ধ রেখে হা করে হাঁটু গেড়ে বসতে হবে। আমি নিজ হাতে তোমাকে খাইয়ে দেবো।
-আমি ভেবেছিলাম মিষ্টি আমার শর্তে রাজি হবে না। কিন্তু দেখলাম সে সঙ্গে সঙ্গে হা করে চোখ বন্ধ করে হাটু গেড়ে বসে পড়ল ফ্লোরে।
আমি দুদিন ধরে দুই নাম্বার শারিনি। পেটের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ গ‍্যাস জমেছে। পেটের মধ্যে শুধু গুড়ুম গুড়ুম শব্দ হচ্ছে। আমি আর দেরি না করে আমার পৃষ্ঠদেশ ঘুরিয়ে মিষ্টির মুখের সামনে সেট করে। কাঁদানি গ্যাস ছুড়ে দিলাম। এরপর দৌড়ে রুম থেকে বেরিয়ে এলাম
- মিষ্টিকে দেখলাম ওয়াক ওয়াক করতে করতে ছুটে গেল বাথরুমের দিকে। আমি তো বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দিলাম। আমার কাঁদানী গ্যাসের গন্ধে ওই রুমের মধ্যে থাকা মুশকিল হয়ে যাবে ওদের জন্য। হিহিহি অভ্রনীল চৌধুরীর সঙ্গে ফাজলামি এখন বুঝ মজা কেমন লাগে।
-আমি ছাদের এক কোনে দাঁড়িয়ে সিগারেট টানছিলাম আর ভাবছিলাম কিভাবে মিষ্টি কে শায়েস্তা করা যায়।
- হঠাৎ করে মিষ্টি পেছন থেকে বলল আপনি যে লুচ্চা এটা জানতাম কিন্তু আপনি যে এত বড় অসভ্য এটা জানা ছিল না।
আমি সঙ্গে সঙ্গে আমার হাতে সিগারেট ফেলে দিলাম। আমার 10 টাকা পানিতে গেল। ওর দিকে তাকাতেই দেখলাম দুহাতে দুইটা কফির মগ নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
- আমার দিকে একটা কফি মগ এগিয়ে দিয়ে বলল নিন কফি খান।
আমি ভুরু কুঁচকে মিষ্টির দিকে তাকিয়ে বললাম উল্টাপাল্টা কিছু মিশিয়ে নিয়ে আসো নি তো?
মিষ্টি এক চুমুক কফি খেয়ে বলল আমি আপনার মত না বুঝলেন। বিশ্বাস না হলে আমারটা নিতে পারেন বলেই তার চুমুক দেওয়া মগ আমার দিকে এগিয়ে দিল।
- যাও বিশ্বাস করলাম বলেই আমি আগে যে মগটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়েছিল সেটা নিয়ে এলাম। এক চুমুক দিয়ে বুঝতে পারলাম কফিটা এ বাড়ির কেউ বানাইনি কফিটা বেশ ভালো হয়েছে। কিছুক্ষণ চুপচাপ কফি খেলাম দুজন।
হঠাৎ মিষ্টি বলল একা একা ছাদে কি করেন?
- আমি বললাম ডিম পাড়ি
- মিষ্টি ভুরু কুঁচকে বললো আপনি ছাদে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ডিম পারছেন?
- হ্যাঁ খাবে নাকি?
- না বাবা আপনার ডিম আপনি খান। ডিম পারছেন ভালো কথা তবে একটু সাবধান। দেখবেন ডিম পাড়তে গিয়ে আবার হাগু করে দিয়েন না যেন। আপনার পাদের যে গন্ধ আর হাগু করলে ১ মাস এই ছাদে আসতে হবে না বলেই মিষ্টি খিল খিল করে হেসে উঠল।
- আমি ওর দিকে ভুরু কুঁচকে তাকালাম। মেয়েটার হাসি মারাত্মক সুন্দর। আমি আস্তে করে বললাম মিষ্টি তোমার হাসিটা ভয়ঙ্কর সুন্দর।
মিষ্টি হাসি থামিয়ে কিছুক্ষণ ফ্যালফ্যাল করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো । একটু পর অন্যদিকে ফিরে কফির মগে চুমুক দিতে লাগল
- আমি পকেট থেকে আরেকটা সিগারেট বের করে ধরালাম। দুই টান দিয়ে আকাশের দিকে ধুমা ছাড়তেই মিষ্টি বলল
ছিঃ ছিঃ ছিঃ আপনি সিগারেট খান?
- না আমি আমির খান
- আপনি যে সিগারেট খান আপনার বাবা আপনাকে কিছু বলে না?
- জানলে তো কিছু বলবে
- ফেলেন সিগারেট সিগারেটের গন্ধ আমি সহ্য করতে পারিনা।
- কিছুক্ষণ আগে আমি তোমার জন্য গোটা একটা সিগারেট ফেলে দিয়েছি আর সিগারেট ফেলতে পারবো না তোমার সমস্যা হলে তুমি নীচে চলে যাও।
- অসভ্য লোক একটা দাঁড়ান আমি এখনই আংকেল কে বলে দিচ্ছি আপনি ছাদে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সিগারেট টানছেন বলেই সে সিঁড়ি ঘরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। আমি দৌড়ে গিয়ে তার হাত ধরে ফেললাম।
তুমি কি পাগল হয়ে গেছো বাবা জানতে পারলে আমাকে মেরে ফেলবে।
- তাহলে সিগারেট খান কেন?
- সিগারেট খাই না তো টানি।
- ও আচ্ছা তো সিগারেট টানলে কি হয়?
- সিগারেট টানলে মাথা পাতলা হয়।
- কচু পাতলা হয় বলে মিষ্টি মুখ বাকালো। শোনেন এ সব ছাইপাশ খাওয়া ছেড়ে দেন বুঝলেন আর লুচ্চামি ছেড়ে দেন। ভালো মানুষ হয়ে যান।
- আমি মিষ্টিকে সিঁড়িঘরে সঙ্গে চেপে ধরে ওর দুপাশে হাত রেখে মুখের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে বললাম আচ্ছা তুমি যে বারবার আমাকে লুচ্চা বল আমি কবে তোমার সঙ্গে লুচ্চামি করলাম?
- মিষ্টির কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে জড়ানো কণ্ঠে বলল আমার সঙ্গে করেননি কিন্তু অন্য মেয়েদের সঙ্গে করছেন। মেয়ে দেখলেই তাদের সঙ্গে ঘেষাঘেষি করেন আপনি।
- আমি তোমার সঙ্গে কখনো ঘেষাঘেষি করেছি?
- না তবে আপনি সুন্দরী মেয়ে দেখলেই তাদের সঙ্গে ফ্লাটিং করেন এটা আমার...
- আর কিছু বলার আগে আমার চাচাতো ভাই জাহিন এসে হাজির হলো।
ওমা প্রেম পুরো জমে ক্ষীর । মিষ্টি জাহিনের কথা শুনে বেশ লজ্জা পেল। আমি হাত সরিয়ে নিতেই সে দৌড়ে পালালো।
আমি জাহিনের মাথায় একটা চাটি মেরে বললাম আসার আর সময় পেলে না তাই না?
- জাহিন মাথায় হাত দিয়ে বললো ইস মারছো কেন আমি কি জানতাম না কি তুমি এখানে প্রেম জমায়ছ
-তুই যেটা ভাবছিস তেমন কিছু না আমরা কফি খাচ্ছিলাম শুধু।
- জাহিন উত্তেজিত হয়ে বলল ভাই তুমি কি কফি খেয়ে ফেলেছ?
- হুম কেন?
-তোমার ভাইজানের তিন শালী এত এত গুলো থুতু ওই কফি মগ এর মধ্যে দিয়েছিল।
- ওয়াক থু "সত্যি"!
- তো কি আমি তোমাকে মিথ্যা কথা বলব। তুমি নাকি ওদের রুমে কাদানি গ্যাস ছেড়ে আসছো ?
- তাইতো বলি আমি যখন কফি খাচ্ছিলাম মিটিমিটি হাঁসছিল কেন। দ্বারা ওই তিনটা কে এবার উচিত শিক্ষা দিব। অভ্রনীল চৌধুরীকে থুতু খাওয়ানো?
- রাতে ফুলিকে দেখলাম ওদের রুমে চা নিয়ে যাচ্ছে। আমি ফুলিকে থামিয়ে বললাম , ফুলি কার জন্য চা নিয়ে যাচ্ছিস?
- বড় ভাই জানে শ্বশুরবাড়ি থেকে তিনটা মাইয়া আইছে না? তাগো জন‍্য
- ফুলি জানিস ওই ফাজিল মেয়েগুলো আমাকে থুতু দেওয়া কফি খাওয়াইছে।
- হায় হায় বলেন কি ভাইজান ওদের এত বড় সাহস ওরা আমার ছোটভাই জানকে থুতু খাওয়ালো?
- এখন বলতো ওদের কিভাবে শায়েস্তা করা যায়?
- আমি হইলে ওদের চায়ের সঙ্গে গরুর মুত মিশিয়ে খাওয়াইতাম
- কিন্তু এখন গরুর মূত্র কোথায় পাবো?
- ভাইজান আপনি যদি কিছু মনে না করেন আমার মাথায় একটা বুদ্ধি আইছে
- হুম বল
- গরুর মুত নাই তো কি হইছে মানুষের মুত মিশাইয়া দিমু।
- ফুলির কথা শুনে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। একবার এক বন্ধুকে টাইগারের বোতলে হিসু করে খাইয়েছিলাম। তারপর ছেলেটা এক বছর আমার সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছিল।ইশ আমি এত ফাজিল কেন?
- একটা পিচ্চিকে ধরে নিয়েছে স্পিডের একটা বোতল ভরে সেটা ফুলির হাতে দিলাম। বেশি দিসনা যেন ফুলি একফোঁটা দিবি। আর এসব চায়ের কাপ যেন রান্না ঘরে না ঢুকে ওদের চা খাওয়া হয়ে গেলে এগুলো ফেলে দিবি।
- ফুলি আবার নতুন করে চা বানিয়ে ওদের জন্য নিয়ে গেল। আমি মনে মনে বললাম এবার বুঝবে মজা। অভ্রনীল চৌধুরীকে থুতু খাওয়ানো এবার তোমাদের মূত্র পান করো।
ওরা তিনজন চা খেয়ে খুব সুনাম করছে ফুলির। বাহ তুমি তো অনেক সুন্দর চা বানাও। ইস আমি যদি এ বাসার সদস্য হতাম তাহলে প্রতিদিন তোমার হাতের এত সুন্দর চা খেতে পারতাম।
- ফুলি দেখলাম মিটিমিটি হাসছে। আমি মনে মনে বললাম, ইস তোরা যদি জানতি চায়ের সাথে মূত্র মেশানো আছে। তাহলে এখন ফুলির সুনাম না করে লাঠিপেটা করতে।
ফুলি চায়ের কাপ গুলো নিয়ে রুম থেকে বের হতে আমি ওর হাতে পাঁচশো টাকার একটা নোট দিলাম। ওতো খুশিতে গুলগুলা।
আমি ওদের রুমে ঢুকে বললাম কি খবর ? ফুলির হাতের চা খাওয়া হলো বুঝি?
- মিষ্টি বলল হ্যাঁ একটু আগে আসতেন আপনি আপনাকে দিতাম।
- আমি হেসে বললাম আসলে ওই চাটা ফুলি বানাইনি আমি বানিয়েছি।
- ওরা তিনজনই অবাক হয়ে আমার দিকে তাকালো স্বর্ণা বললো ওমা তাই নাকি?
- হুম, তো আমার হাতের মুত্র চা কেমন লাগলো তোমাদের?
- স্বর্ণা দ্রুত বলল আপনার মত জোস
যখন বুঝতে পারলো আমি কি বলেছি তখন তিনজনে একসাথে বলল মূত্র চা মানে?
- আমি দাঁত বের করে হেসে বললাম মনে আছে তোমাদের বাসায় আমাকে মরিচের গুঁড়ার শরবত খাইয়ে ছিলে? আজ আবার থুতু মেশানো কফি খেয়েছো। তাই আমিও তোমাদের চায়ের কাপে বেশি না এক ফোঁটা করে একটা বাচ্চা ছেলে মধু মিশিয়ে ছিলাম । মুত্র চা খেতে কেমন ছিল? অনেক টেস্টি তাইনা? হা হা হা
আমার কথা শোনার পর ওদের তিনজনের মুখ দেখার মত ছিল।
মিষ্টি চিৎকার করে বলল এই স্বর্ণা ঝর্না তোরা ওকে ধর। ওকে এবার আমাদের মুত্রপান করাবো অসভ্য লোক একটা। স্বর্ণা বলল এমন শয়তান ছেলে আমি আমার বাপের জন্মে দেখিনি....
চলবে...
বিশেষ দ্রষ্টব্য ভুলত্রুটি ক্ষমা করবেন। আজকের পর্ব টা কেমন যেন হয়ে গেল।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code